৫০০ টাকার পকেট রাউটার:দেখে নিন সেরা রাউটার গুলো

৫০০ টাকার পকেট রাউটার, হ্যাঁ বন্ধুরা সত্যিই শুনছেন! এই কনটেন্টটি এমন ভাবে আপনাদের জন্য সাজিয়েছি যেন আপনারা কম দামের ভিতর ভালো কিছু পকেট রাউটার খুঁজে পান। আবার ভালো মানেরও পকেট রাউটার খুঁজে পান।

৫০০-টাকার-পকেট-রাউটারসুন্দর সুন্দর বিভিন্ন মডেলের পকেট রাউটারের সকল কিছু বিস্তারিত এই কনটেন্টটি তে তুলে ধরেছি। আপনাদের যেটা ভালো লাগে সেটা আপনারা এখান থেকে বুঝে শুনে নিতে পারেন। প্রত্যেকটির বর্ণনা এবং প্রত্যেকটি ব্যান্ড আপনাদের মাঝে বিস্তারিত আলোচনা করব।

পেজ সূচিপত্রঃ ৫০০ টাকার পকেট রাউটার:দেখে নিন সেরা রাউটার গুলো

৫০০ টাকার পকেট রাউটার

৫০০ টাকার পকেট রাউটার এমন বেশ কিছু রাউটার রয়েছে। বর্তমান যুগ আধুনিকতার ছোঁয়ায় মানুষ অনেক সহজলভ্য কিছু পেতে চায়। যেন একদিকে তাদের সাশ্রয় হয়, অন্যদিকে তাদের কাজটি সফলভাবে হয়। তাই আসুন এই কনটেন্ট থেকে বিভিন্ন ধরনের রাউটার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।

আমরা অনেক সময় বাইরে যায়, বিভিন্ন জায়গায় আমাদের মোবাইল নেটওয়ার্কিং সিস্টেমের সমস্যা হয়। এক্ষেত্রে পকেট রাউটার আমাদের অনেক কাজে লাগে। কম দামে সেরা সেরা রাউটারগুলো বর্ণনা জেনে আমরা যদি কোন একটা কিনে ব্যবহার করতে পারি, তাহলে আমাদের ভালো হবে/ তাই আমি আপনাদের জন্য বেশ কিছু রাউটার ধারাবাহিকভাবে নিম্নে বিষয়গুলোতে তুলে ধরেছি।

প্রত্যেকটির ব্র্যান্ড ও প্রত্যেকটির ফেচার অনুযায়ী কয়েকটি দামের ভিন্নতা রয়েছে। এতে কি ধরনের মাসিক খরচ হতে পারে এবং এটার কি কি সুবিধা রয়েছে, এটা আমাদের জন্য কতটা কমফোর্টেবল সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি নিম্নের বিষয়গুলো ধারাবাহিকভাবে পড়বেন।

বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পকেট রাউটার

বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পকেট রাউটার এখন আপনাদের মাঝে আলোচনা করব। কোন ব্যান্ডের পকেট রাউটার রয়েছে এবং এদের কি কি সুবিধা প্রত্যেকটি ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরব আশা করছি মনোযোগ সহকারে বিষয়গুলো পড়বেন।

বর্তমানে ইন্টারনেট সংযোগবিহীন জীবন অচল। তাই আমাদের সহজ ও দ্রুত কাজের জন্য পকেট রাউটার অনেক ভালো একটি জিনিস। আমাদের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে পকেট রাউটার কি? আর কেনই বা এটা দরকার? চলুন নিম্নে বিষয়গুলো বিস্তারিত ধারাবাহিকভাবে জেনে নেই।

পকেট রাউটার হলো এমন এক ধরনের ছোট পোর্টেবল অর্থাৎ সহজ বহনযোগ্য ওয়াইফাই ইন্টারনেট সংযোগ দেয় যা মোবাইল সিমের ডেটা ব্যবহার করে অর্থাৎ সিম কার্ডের ডেটাকে ওয়াইফাই এ রূপান্তরিতা করে।

এটা কেন আমাদের দরকার? এটা প্রয়োজন ট্রাভেলারদের জন্য অর্থাৎ যারা ভ্রমণ করে। আবার যারা অফিস বা বাসায় ব্যাকআপ ইন্টারনেট যখন দরকার হয়। তাছাড়া যারা মোবাইল হটস্পট চালিয়ে ব্যাটারি শেষ করতে চান না।

পকেট রাউটারের কয়েকটি ব্যান্ড-


brand / মডেল সংযোগের ধরণ wi-fi band ব্যাটারি backup
Tp-Link M7350 / M7650 4G LTE Dual-band (2.4GHz+5GHz) 8-10 hour
Netgear Nighthawk M1 / M5 4G / 5G Dual-band 10+ hour
Huawei E5576 / E5785 4G LTE 2.4GHz 6-12 hour
ZTE MF971R 4G LTE Dual-band 8 hour

পকেট রাউটার নিতে কি পরীক্ষা করবেন?

পকেট রাউটার নিতে কি পরীক্ষা করবেন? কেন করবেন? কেন গুরুত্বপূর্ণ? সে সম্পর্কে চলুন এবার জেনে নেই। অনেকেই আমরা না দেখে না জেনে শুনে এই পকেট রাউটার কিনে থাকি। আসলে এটা উচিত নয় এটা কেনার আগে কয়েকটি বিষয় আমাদের লক্ষ্য রাখা উচিত। যেমন-

আপনি যে দেশে ( e.g. গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি ব্যবহার করবেন তার LTE/5G bands ডিভাইস সাপোর্ট করবে কিনা তা চেক করতে হবে। এরপরে যদি কোন আনলক থাকে তাহলে নির্দিষ্ট অপারেটরে সিম কাজ করবে। আবার আরেকটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে, এটা ব্যাটারি লাইফ ও রিমুভাল ব্যাটারি রয়েছে কিনা? ট্রাভেলারদের জন্য ব্যাটারি লাইফ ও রিমুভাল ব্যাটারি গুরুত্বপূর্ণ।

কিছু কিছুতে রয়েছে এন্টেনা পোর্ট, এটা অবশ্যই সিগন্যাল বাড়াতে কাজে লাগে। উচ্চ দূরত্ব বা দুর্বল সিগন্যাল এলাকায় এটি বেশ উপযোগী। আরেকটি রয়েছে USB শেয়ারিং/ মেমরি স্লট/ বা ইথারনেট পোর্ট এটা স্টোরেজ শেয়ার কেবল কানেকশন দরকার হলে লাগে।

এবার চলুন আমরা জেনে নেই বাংলাদেশের জন্য আসলে কোন জিনিসটা ভালো। কেনার আগে অবশ্যই আপনার স্থানীয় একটি ওয়েবসাইটে কোনটি LTE/ 5G  ব্যান্ড, তারা চালু করেছে তা দেখে নিতে হবে। তারপর ব্যান্ডের সাথে ম্যাচ করতে হবে। বাজারে কপি/ ব্র্যান্ডেড/ ও পড়লিকেশন আছে, অফিসিয়াল রিট্রাইলার বা বিশ্বস্ত ই-কমার্স থেকে কিনলে ওয়ারেন্টি সুবিধা থাকে।

উপরে বর্ণনা অনুযায়ী আমরা একটি জিনিস বুঝতে পারি যে, রাউটারটি কেনার আগে অবশ্যই আমাদের দেশের কেমন/ কোন ধরনের ডিভাইস টি সাপোর্ট করবে সেটা বুঝে নিতে হবে। এরপরে এটা নিয়ে আমি আসলে কি কাজ করবো আমি কি অন্য কোথাও ঘুরে বেড়াবো নাকি বা অন্য কিছু করবো সেই অনুযায়ী বাজার থেকে নিতে হবে। অবশ্যই মনে রাখতে হবে নেওয়ার আগে এটা কপি না ব্রান্ডেড।

5G পকেট রাউটার

5G পকেট রাউটার হলো একটি ছোট বহনযোগ্য ওয়াইফাই ডিভাইস। যা 5g সিম কার্ড ব্যবহার করে দ্রুত গতিতে ইন্টারনেট সরবরাহ করা হয়। এটাই মূলত মোবাইলের হটস্পট হিসেবে কাজ করে অর্থাৎ একটি সিম থেকে ইন্টারনেটকে ওয়াইফাই সিগনালে রূপান্তর করে। জেনো মোবাইল, ল্যাপটপ ও ট্যাব সহ একাধিক ডিভাইস সংযোগ করা যায়। ৫০০ টাকার পকেট রাউটার এই কনটেন্ট থেকে 5G পকেট রাউটার সম্পর্কে নিম্নে আরো বিস্তারিত জানবো-
5G-পকেট-রাউটার
আসলে পকেট রাউটার কিভাবে বা কোন জিনিসগুলো সাপোর্ট করে এবং এর কার্যক্ষমতা কতখানি এবং এটাতে আসলে কি কি ধরনের ফ্যাসিলিটি আছে? নিম্নে সেগুলো বিস্তারিত জেনে নেই

নেটওয়ার্ক সাপোর্ট - 5G/LTE/4G/3G এগুলো সাপোর্ট করে
ওয়াইফাই গতি - সর্বোচ্চ গতি 2-3Gbps পর্যন্ত হয়ে থাকে
সংযোগ ক্ষমতা - সাধারণত 10-20 টি ডিভাইস পর্যন্ত সংযোগ ক্ষমতা থাকে
ইউএসবি পোর্ট - চার্জ ও কম্পিউটার সংযোগের জন্য ইউএসবি পোর্ট থাকে
ব্যাটারি ব্যাকআপ - এটি সাধারণত (8-12) ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাকআপ দেয়। (2000-5000 mAh ব্যাটারি)
সিমকার্ড স্লট - Nano SIM বা  Micro SIM স্লট থাকে
ডিসপ্লে - নেটওয়ার্ক সিগন্যাল দেখা যায়, ব্যাটারি কানেকশন ও স্ট্যাটাস দেখা যায়

এবার আমরা জানবো 5G  পকেট রাউটারের বেশ কিছু সুবিধা সম্পর্কে। নিম্নে এর সুবিধা সমূহ তুলে ধরা হলো-
এটি ব্যবহারে যেকোন জায়গায় ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যায়। যেমন কোন ভ্রমণে, গ্রামে, অফিসে বা গাড়িতে।
5G গতির কারণে ল্যাগ বা বাফারিং কম করে।
সিম থেকে একাধিক ডিভাইসে নেট ব্যবহার করার সুবিধা রয়েছে।
মোবাইলের হটস্পট এর তুলনায় ব্যাটারি ও কাভারেজ খুবই ভালো।
এটি পোর্টেবল- তাই সহজে পকেটে রাখা যায়, তাই একে পকেট রাউটার বলা হয়।

4G পকেট রাউটার

4G পকেট রাউটার এটা অবশ্যই 5G রাউটারের মতনই কিন্তু এটার গতিবেগ এবং অন্যান্য দিক একটু কম। চলুন ৫০০ টাকার পকেট রাউটার কনটেন্ট থেকে নিম্নে বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নেই- 

4G রাউটার হচ্ছে এমন একটি ডিভাইস যা সিম কার্ডে 4G সাপোর্ট গ্রহণ করে, অথবা LTE সাপোর্ট করে এমন একটি ওয়াইফাই তার যুক্ত সংযোগ মাধ্যম যা অন্যান্য ডিভাইসে ভাগ করে দেয়. এটা স্থায়ী সংযোগবিহীন জায়গায় মোবাইল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়. আবার এটা স্থায়ী প্ল্যাগটাইপ হিসেবে ঘরে বা অফিসে ব্যবহার করা যায়।

নেটওয়ার্ক সাপোর্ট - LTE/4G/3G/2G বিভিন্ন ব্র্যান্ড অনুযায়ী এগুলো সাপোর্ট করতে পারে।
ওয়াইফাই গতি - বেশ কিছু মডেলে LTE এটা সাপোর্ট করে যাতে Cat-4- 150 Mbps ডাউনলোড ক্ষমতা থাকে আরো কিছু উন্নত ভার্সন যেমন Cat-6 ও Cat-7 থাকতে পারে।
ব্যান্ড সাপোর্ট- বিভিন্ন LTE ব্যান্ড একাধারে যেমন- b1, b3, b7, b8, b20, b28.
ওয়াইফাই স্ট্যান্ডার্ড- কিছু মডেল রয়েছে যেগুলো ডুয়েল ব্যান্ড বা নতুন স্ট্যান্ডার্ড থাকতে পারে। প্রকৃতপক্ষে বা সাধারণত এটি 802.11b/g/n ( 2.4 GHz ).
সংযোগ ক্ষমতা - সাধারণত 10 টি ডিভাইস পর্যন্ত সংযোগ ক্ষমতা থাকে- বিভিন্ন ব্যান্ড ভেদে।
ইউএসবি পোর্ট - বিভিন্ন ব্যান্ড ভেদে চার্জ ও কম্পিউটার সংযোগের জন্য ইউএসবি পোর্ট থাকে।
ব্যাটারি ব্যাকআপ - এটি সাধারণত (6-10) ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাকআপ দেয়। (2000-3000 mAh ব্যাটারি)
সিমকার্ড স্লট - বিভিন্ন ব্যান্ডের ভিত্তিতে Nano SIM বা  Micro SIM স্লট থাকে।
ডিসপ্লে - নেটওয়ার্ক সিগন্যাল দেখা যায়, ব্যাটারি কানেকশন ও আরও বিভিন্ন স্ট্যাটাস দেখা যায়।
অন্যান্য ফিচার- নিরাপত্তার ক্ষেত্রে( WPA2) ওয়েবপ্যানেল বা এপ কনফিগারেশন ও ব্যাকআপ মোড সিগনাল স্ট্যাটাস এলইডি ইত্যাদি থাকে।

এটির বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে যেমন- ফ্ল্যাগ ছাড়া বা কোন নির্দিষ্ট ব্রডব্যান্ড সংযোগ ছাড়া ইন্টারনেট পাওয়া যায়। আবার বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে যাওয়া, মাঠে, গ্রামে, বাইরে বিভিন্ন কাজের সময় আবার একাধিক যদি যখন কানেক্ট করার প্রয়োজন হয়।

আবার এর বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা বা অসুবিধা রয়েছে যেমন- 5G এর গতির চেয়ে 4G এর গতি অনেক সীমিত। কিছু সময় নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ কম থাকলে গতি কমে যায়। আবার এটার রেঞ্জ সীমিত থাকে। আবার ব্যাটারি টাইপ হলে আপনার পুনরায় ব্যাটারি চার্জ দিতে হয়। আবার কখনো কখনো দেখা যাবে নেটওয়ার্কের ব্যান্ড সাপোর্টের সমস্যা, যদি রাউটারটি নির্দিষ্ট ব্যান্ড সাপোর্ট না করে।

৫০০ টাকার মধ্যে সেরা কয়েকটি পকেট রাউটার

৫০০ টাকার মধ্যে সেরা কয়েকটি পকেট রাউটার আসলে কি এটা বাস্তবধর্মী, না ৫০০ টাকার মধ্যে একটি পকেট রাউটার ভালো পাওয়া শুধু কল্পনায় বাস্তবে ভালো মানের পকেট রাউটার কিনতে হলে অবশ্যই আপনাকে বেশ কয়েক টাকা খরচ করতে হবে।
অর্থাৎ তিন থেকে পাঁচ হাজারের মধ্যে আপনি যদি কোন পকেট রাউটার কিনে থাকেন তাহলে সেটা অবশ্যই ভালো হবে। আর যদি আপনি সেকেন্ড হ্যান্ড আন ব্যান্ডের অথবা কমা কোন ব্যান্ডের পণ্য ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই সেটা ৪৫০ টাকা থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে পেয়ে যেতে পারেন। নিম্নে ৫০০ টাকার মধ্যে কয়েকটি সেরা রাউটার বিস্তারিত দেখে নিন-

সবচেয়ে সস্তা পকেট রাউটার বিডি স্টলে পাওয়া যায়, যা ১৪৯০ টাকা। তাহলে বুঝতেই পারছেন ৫০০ টাকার মধ্যে কোন ভাল রাউটার পাওয়া যাবে না। তবে আপনি ভাল রাউটার পাবেন সেটা ইউজ করা হলে অর্থাৎ সেকেন্ড হ্যান্ড। এধরনের রাউটার গুলো আপনি ৫০০ থেকে ১০০০ এর মধ্যে পেয়ে যাবেন। Daraz এ পাবেন, bicroy.com এ পাবেন।

কিছু রাউটার আছে ৫০০ থেকে ১০০০ এর ভিতর পাবেন, এজন্য symphony পকেট রাউটার এবং বিভিন্ন আন ব্যান্ডের রাউটার গুলো খুব কম দামে পাবেন। এগুলো নিতে হলে অবশ্যই আপনাকে বাজারে গিয়ে বিভিন্ন দোকানে গিয়ে খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে।

  • Tenda F6 এই মডেলের রাউটারের দাম ১৪২০ টাকা, যদি ইউজড হয় অর্থাৎ যদি ব্যবহৃত হয় বা সেকেন্ড হ্যান্ড তাহলে ৬০০-৭০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে।
  • MF880- 4G LTE, এর দাম ১৮৫০ টাকা কিন্তু ইউজ করা ৮০০ থেকে ৯০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে।
  • Symphony W68 দাম ৫০০ টাকা। এছাড়া লোকাল ও চাইনিজ প্রোডাক্টগুলোর দাম কমে পাওয়া যায়।

5G পকেট রাউটারের দাম

5G পকেট রাউটারের দাম কেমন হবে? কি ধরনের ব্যান্ড পাওয়া যাবে? সে সম্পর্কে চলুন এবার জেনে নেই। 5G বিভিন্ন ব্যান্ডের পকেট রাউটার পাওয়া যায় এবং ব্যান্ড অনুযায়ী বিভিন্ন দামের পার্থক্য থাকে। নিম্নে সংক্ষিপ্ত আকারে কয়েকটি ব্যান্ড সেই সাথে মডেল এবং তাদের দাম উল্লেখ করা হলো-

  • Netgear- Nighthawk m6- tk=25,000 এটা অবশ্যই হাই কোয়ালিটি একটি পকেট রাউটার।
  • ZTE- MU5001- tk= 13,000 - 15,000 হতে পারে।
  • Huawei- E6878-370- tk= 12,000- 16,000 হাজার হতে পারে।
  • TP-Link- M7650/M7350- tk= 10,000- 1,2000 হাজার হতে পারে।
  • Alcatel- LinkZone 5G- tk= 9,000- 11,000 হাজার হতে পারে।
  • Tenda- 5G Portable Router- tk= 8,000- 10,000 হাজার হতে পারে।
অবশ্য একটি বিষয় মনে রাখবেন এ সকল 5G পকেট রাউটারের যে দাম রয়েছে উপরে, অবশ্যই এটা স্টোর ভেদে বিভিন্ন দামের একটু কম বেশি হতে পারে। আমি আপনাদের মাঝে আনুমানিক দাম উল্লেখ করেছি। এটা স্টোর ভেদে বা বিভিন্ন স্টোরে বিভিন্ন ধরনের দাম হতে পারে, সামান্য কম বেশি নিতে পারে। আশা করি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।

4G পকেট রাউটারের দাম

এবার চলুন 4G পকেট রাউটারের কি ধরনের দাম হতে পারে বা কেমন মডেলের কেমন দাম হতে পারে? চলুন এ বিষয়ে সম্পর্কে কয়েকটি রাউটার সম্পর্কে জেনে নেই। প্রকৃতপক্ষে 5G পকেটে রাউটারের চাইতে 4G পকেট রাউটারের দাম তুলনামূলক কম হয়। নিম্নে কয়েকটি পকেট রাউটার সম্পর্কে তুলে ধরা হলো-

আমি আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে 4G পকেট রাউটারের বেশ কিছু মডেল, দাম ও বৈশিষ্ট্য তুলে ধরেছি। নিম্নে এগুলো ধারাবাহিকভাবে দেওয়া হলো-

  • Olax- WD680- 4G, LTE এটি অ্যাডভান্স পকেট রাউটার- এর দাম প্রায় ২৯৫০ টাকা এটা যে স্টোরে পাওয়া যায় সেটা হচ্ছে- gadstyle.com
  • Hoko- DQ11- 4G, এটি ওয়াইফাই 6 মডেল, এর ব্যাটারি প্রায় 2100mAh এবং এটা 12 ঘন্টা পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ দাবি করে। এটার দাম প্রায় ২ হাজার ৪০০ টাকা। website- hoco.com.bd/ gadgetalltime.com
  • Star Tech- 4G, এটার বিভিন্ন পকেট রাউটার পাওয়া যায়। এটার শুরুর দাম প্রায় ৩৯৯০ টাকার মতো।
  • Gp Co-branded- 4G, ZTE U10S pro- এটা এটার ব্যাটারি প্রায় 3000mAh. Wifi'6, LCD ডিসপ্লে প্রায় ৩২ জন ব্যবহারকারীর জন্য এটা বেশ কানেকশন সাপোর্ট করে।
  • MF880- 4G,LTE- এর স্পিড প্রায় 150Mbps, মডেল বেদে এর দাম একটু কম বেশি হতে পারে তবে এটা প্রায় 1800 টাকা। pekole.com, minhajzone.com
4G রাউটার বাংলাদেশ কেনার জন্য অবশ্য একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, সেটা আপনার জিপি, রবি বা এয়ারটেল, বাংলালিংক, টেলিটক ইত্যাদি ব্রান্ডে ৩-৭-৮-২০ রয়েছে কিনা। পকেট টাইপ হলে ব্যাটারি ক্ষমতা এবং চার্জ পোর্ট টাইপ সুবিধা গুলো দেখে নিতে হবে। তবে সবচেয়ে ভালো সেটা হচ্ছে বিশ্বস্ত কোন ব্যান্ড, কেনার আগে সেটা নির্বাচন করা।

গ্রামীণফোন পকেট রাউটার

এবার আমরা জানবো গ্রামীণফোন পকেট রাউটার সম্পর্কে। আসলেই গ্রামীণফোন পকেট রাউটার কেমন এর কেমন দাম এর সবগুলো ফিচার একসাথে ডিটেলসে আমরা ধারাবাহিকভাবে জানবো। নিম্নে সকল বিষয়বস্তুগুলো উল্লেখ করা হলো-
গ্রামীণফোন-পকেট-রাউটার

  • মডেল- ZTE U10S Pro
  • আয়তন- 108*59.8*18.9 মিমি; ওজন প্রায় 119 গ্রাম
  • Wifi সাপোর্ট- 802.11 b/g/n/ax (Wifi-6)
  • LTE ব্যান্ড সাপোর্ট- FDD-LTE B1,2,3,5,7,8,20,28; TDD-LTE B38,40,41; UMTS B1,2,5,8
  • কতটি সংযোগ- 32 জন একই সময়ে।
  • ব্যাটারি- 3000mAh
  • প্রকৃত মূল্যbd- 3899 tk ( এ সকল সূত্র:- grameenphone )

এর বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে যেমন জিপি নেটওয়ার্কের সঙ্গে সুনিশ্চিত সামঞ্জস্যপূর্ণ। কেননা জিপি নিজে এই রাউটার ব্যান্ড তৈরি করেছে। যার কারণে রাউটার + সিম + একসঙ্গে সহজেই চলে। যেমন একটি ডিভাইস সাথে একই প্যাকেজ অফার থাকে।

এর বহুবিধ ব্যান্ড সাপোর্ট থাকার কারণে বিভিন্ন এলাকায় নেটওয়ার্ক ক্যাপচার হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে যে এলাকায় বা গ্রামীণ এলাকায় যেখানে ব্যান্ড ভ্যারাইটি ভেরিয়েশন থাকে। এটি পোর্টেবল ডিজাইন তাই ছোট হালকা সহজেই ব্যবহার করা যায়। একসাথে একাধিক ইউজার একসাথে সংযোগ করতে পারে।

এর বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে যেমন- স্পিড আপ টু বা ম্যাক্সিমাম স্পিড সব সময় বাস্তবে পাওয়া যাবে না। যেসব এলাকায় সিগন্যাল দুর্বল সেসব এলাকায় রিয়েলি স্পিড সবসময় কম হতে পারে। আবার ব্যাটারি রাউটার এগুলো ব্রড ব্যান্ডের পরিস্থিতির তুলনায় হয়তো একটু কম পারফরমেন্স দিতে পারে। আবার প্যাকেজ খরচটাও গ্রামীণফোনের সকল শর্ত অনুযায়ী হতে হবে।

টেলিটক পকেট রাউটার

চলুন এবার আমরা জেনে নেই টেলিটক পকেট রাউটার সম্পর্কে এবং এর যে সকল ফিচার রয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত। টেলিটকে অফার থেকে শুরু করে এই পকেট রাউটার কি ধরনের কার্যক্ষমতা রয়েছে এবং কি কি ফিচার দিয়ে সাজানো রয়েছে? এখন আমরা সে সম্পর্কে জানবো। নিম্নে টেলিটক  পকেট রাউটার সম্পর্কে তুলে ধরা হলো-

রাউটারটির নাম উল্লেখ রয়েছে Flash MiFi পকেট রাউটার, তবে সুনির্দিষ্ট মডেল নাম্বার যেমন MF937, U10S. এটি একসাথে 10 টি সংযোগ করা সক্ষমতা রয়েছে। সর্বোচ্চ ডাউনলোড 21.6 Mbps ও আপলোড 5.76.( ক্লিক বিডির তথ্য অনুযায়ী). ওয়াইফাই রেঞ্জ আনুমানিক ৩০ মিটার।

মেমোরি কার্ড Micro SD রয়েছে, Up to 32 গিগাবাইট সাপোর্ট হিসেবে কাজ করে। ব্যাটারি রয়েছে 1500 mAh রিচার্জেবল ব্যাটারি ক্যাপাসিটি। সাথে plag and play সুবিধা রয়েছে অর্থাৎ সহজে সিম লাগিয়ে ব্যবহার করা যাবে। এটি সার্ভিস বা ডিভাইস প্যাকেজ রয়েছে যেমন প্রিপেড প্যাকেজে ২১ গিগাবাইট ফ্রি ডাটা, প্রতিমাসে সাত গিগাবাইট করে ৩ মাস। রাউটারের দাম প্রায় ৩৪৯০ টাকা।

এর বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে এবং ৫.৭৬ Mbps আপলোড স্পিড সাপোর্ট দেখানো হয়েছে অর্থাৎ এটি আধুনিক হাই স্পিড রাউটার সঙ্গে তুলনায় কম পারফরম্যান্স থাকতে পারে। গ্রামীণ বা সিগন্যাল দুর্বল এলাকায় এই রাউটারের পারফরম্যান্স কম হতে পারে। সিগন্যাল ভালো না থাকলে ওয়াইফাই রেঞ্জ বা ব্যান্ডউইথ কম হতে পারে।

মোবাইল ফ্রেন্ডলি পকেট রাউটার

৫০০ টাকার পকেট রাউটার এই কনটেন্ট থেকে এখন আমরা জানবো মোবাইল ফ্রেন্ডলি পকেট রাউটার সম্পর্কে বিস্তারিত।  মোবাইল ফ্রেন্ডলি পকেট রাউটার বলতে এমন ছোট আকারের ওয়াইফাই রাউটার বোঝায় যা সহজে বহনযোগ্য এবং মোবাইল ফোন ল্যাপটপ ও ট্যাবলেট এর সঙ্গে সহজে ব্যবহার করে কাজ করা যায়।

মোবাইল ফ্রেন্ডলি পকেট রাউটারে বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য ও বিবরণ রয়েছে যেমন সরাসরি ফোনের সঙ্গে কানেক্ট করা হয়। অ্যাপ দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আবার সাধারণত এটা রিচার্জেবল ব্যাটারি 6 থেকে 12 ঘন্টা পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ দেয়। 4G ও 5G সিম ব্যবহার করা যায়। মাল্টি কানেকশন যেমন 10 থেকে 30 টি ডিভাইস একসঙ্গে কানেক্ট করা যায়। আকারে ছোট তাই সহজে বহন করা যায়।

বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয় কিছু মোবাইল ফ্রেন্ডলি পকেট রাউটার নাম, নেটওয়ার্ক সাপোর্ট এবং আনুমানিক দাম উল্লেখ করা হলো। তবে এ সকল রাউটার গুলোর দাম সেকেন্ড হ্যান্ড হলে কম হয়। কয়েকটি মোবাইল ফ্রেন্ডলি বাংলাদেশের সাপোর্ট করে এমন রাউটার উল্লেখ করা হলো-

  • Tp-Link M7350- 4G- Tk= 6,000/7,000
  • ZTE MF971V- 4G- Tk= 5,000/6,000
  • Huawei E5577s-321- 4G- Tk= 4,500/5,500
  • Alcatel Link Zone MW41NF- 4G- Tk= 4,000/5,000
  • JioFi M2S- 4G- Tk= 3,500/4,000
বর্ণনা অনুযায়ী শেষের যে রাউটারটি রয়েছে জিও এফ আই এম টু এস এর রাউটারটি অবশ্যই আনলক ভার্সন হতে হবে। এ সকল রাউটার গুলো মোবাইল ফ্রেন্ডলি রাউটার হিসেবে ধরা যায়। অনলাইনে নিতে হলে আপনাকে দারাজ (Daraz) বা পিকাবো (Pickaboo) থেকে নিতে হবে।

কম দামে পকেট রাউটার

এখন আপনাদের মাঝে আলোচনা করব কম দামে আসলে কি কি পকেট রাউটার আমাদের দেশে পাওয়া যায়। আসলেই রাউটার গুলো কেমন? কি কোয়ালিটি? সে বিষয় সম্পর্কেও জানবো। তো চলুন নিম্নে সংক্ষিপ্ত আকারে জেনে নেই কম দামের বেশ কিছু পকেট রাউটার সম্পর্কে।

  • TP link M7000- 4G LTE, Mobile Hotspot- Tk= 3990
  • Mercusys MT110- 4G LTE, Mobile Wi-Fi- Tk= 3599
  • OLAX WD680- 4G Wi-Fi pocket router- Tk= 2799
  • Setout E160- 4G SIM, Wi-Fi pocket router- Tk= 2350
  • MF880- 4G LTE, Wi-Fi 150 Mbps (CAT 4)- Tk= 1850
এ সকল রাউটার গুলো BD Stall, BD Shop, Smart view, Star Tech এগুলোতে পেয়ে যাবেন। এছাড়া আপনারা স্থানীয় বাজারে এগুলো পাবেন। কেনার আগে রাউটার গুলো অবশ্যই মডেল ও যাচাই বাছাই করে দেখে নিবেন।

উপরে বর্ণিত এ ধরনের পকেট রাউটার গুলো ইউজ করা অর্থাৎ সেকেন্ড হ্যান্ড ৫০০ থেকে ১০০০ এর মধ্যে পাবেন। তো যারা আপনারা সেকেন্ড হ্যান্ড নিতে চান তারা কম দামে উপরে বর্ণিত পকেট রাউটার গুলো পেয়ে যাবেন বিভিন্ন স্থানীয় বাজারে, যেখানে সেকেন্ড হ্যান্ড বিক্রি হয়। আবার বিভিন্ন অনলাইন যেমন bikroy.com এগুলোতে পেয়ে যাবেন।

পকেট রাউটারের মাসিক খরচ কত

৫০০ টাকার পকেট রাউটার:দেখে নিন সেরা রাউটার গুলো, এই কনটেন্ট থেকে এখন আমরা জানবো পকেট রাউটারের মোট মাসিক খরচ কত হয়? আমরা পকেট রাউটার ব্যবহার করলে কি ধরনের খরচ হতে পারে একটি মাসে এটি আমাদের একটি জানার আগ্রহের বিষয়। 

তাই আমি আপনাদের মাঝে পকেট রাউটার ব্যবহারের ফলে কি ধরনের মাসিক খরচ হতে পারে সে বিষয়ে সম্পর্কে নিম্নে তুলে ধরবো। তাহলে আসুন জেনে নেই পকেট রাউটারের মাসিক খরচ কত হবে-

পকেট রাউটারের মাসিক খরচ কত হবে এ বিষয়টি নির্ভর করে আপনার ওপর অর্থাৎ আপনি কি ধরনের প্যাকেজ ব্যবহার করবেন তার ওপর। আরেকটি বিষয় হচ্ছে এটা প্রিপেইড না পোস্টপেইড। প্রিপেইডে আপনার এক ধরনের খরচ হবে আর পোস্টপেইডে আরেক ধরনের খরচ হবে।

তবে দুটোই হবে আপনার নিজের ওপর অর্থাৎ আপনি যেমনটা চাইবেন সেটা তেমনভাবে খরচটা হবে। তবে এটা ১৫২০ টাকা থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত মাসিক খরচ হতে পারে। এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার ব্যক্তিত্বের উপর। তবে টেলিটকে তুলনামূলক খরচ কম হয়।

পকেট রাউটার সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

পকেট রাউটার সম্পর্কে এখন আপনাদের মাঝে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর পর্ব রেখেছি, যেন আপনারা সহজেই কিছু জানা ও অজানা বিষয়গুলো বুঝতে পারেন। আপনাদের নানা ধরনের প্রশ্ন মনে জাগতে পারে এজন্য এ বিষয়টি রেখেছি। নিম্নে পকেট রাউটার সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর বলা হলো-

প্রশ্নঃ পকেট রাউটার এর কাজ কি?
উত্তরঃ পকেটে রাউটারের কাজ হলো সেলুলোয়ার নেটওয়ার্ককে ওয়াইফাই এ রূপান্তর করা। অর্থাৎ মোবাইল নেটওয়ার্ক কে ওয়াইফাই রূপান্তর করা হয়। এটা মোবাইল, ল্যাপটপ, ট্যাব ইত্যাদিতে ইন্টারনেট ব্যবহার করা হয়। একবারে একাধিক ডিভাইস সংযুক্ত করা যায়।
প্রশ্নঃ রাউটারের প্রকারভেদ?
উত্তরঃ বিভিন্ন ধরনের রাউটার রয়েছে যেমন ওয়ারলেস রাউটার, তারযুক্ত রাউটার, কোর রাউটার, ভার্চুয়াল রাউটার, এজ রাউটার, এক্সেস রাউটার, ভি পি এন রাউটার।
প্রশ্নঃ রাউটার কে আবিষ্কার করেন?
উত্তরঃ রাউটার আবিষ্কার হয় ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৬ সালের মধ্যে। BBN জিনি ট্র্যাভার্স প্রথম সত্যিকারের আই পি রাউটার আবিষ্কার করা হয়েছিল।
প্রশ্নঃ রাউটারের ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ড কত?
উত্তরঃ রাউটারের ফ্রিকোয়েন্সি সাধারণত 2.4 GHz, 5 GHz, 6 GHz.
প্রশ্নঃ পকেট রাউটারে কি এমবি ভরতে হয়?
উত্তরঃ জি হ্যাঁ, পকেট রাউটারের জন্য যে সিম রয়েছে সেই সিমে এমবি ভরতে হয়।
প্রশ্নঃসেভেন রাউটার কি?
উত্তরঃ সেভেন রাউটার হচ্ছে অতি দ্রুত গতি সম্পন্ন রাউটার। এটি IEEE 802.11be নামে পরিচিত।
প্রশ্নঃ রাউটারের রেঞ্জ কত?
উত্তরঃ রাউটারের রেঞ্জ সাধারণত খোলা জায়গায় ৩০০ ফুট হয় এবং বাড়ির ভিতরে ১৫০ ফুট হয়।

মন্তব্য

পরিশেষে শুধু আপনাদেরকে একটি কথাই বলতে চাই যে, ৫০০ টাকার মধ্যে কোন ভাল মাপের পকেট রাউটার পাওয়া সম্ভব নয়। ভালো মাপের একটি পকেট রাউটার পেতে হলে অবশ্যই নুন্যতম আপনাকে ২,৫০০ টাকা খরচ করতে হবে। তবে সবচেয়ে ভালো হয় ভালো ব্যান্ডের রাউটারগুলো যদি আপনি নিয়ে ব্যবহার করতে চান।

একটি ভালো রাউটার নিতে হলে অবশ্যই আপনাকে নয়/ দশ হাজার টাকার মতন খরচ করতে হবে। তো সবকিছু আমি ডিটেইলসে আপনাদের কাছে বর্ণনা করেছি, আপনারা বুঝে-শুনে দেখে-শুনে কোনটা ভালো হয় সেটা নিবেন। আপনার নিজের কতটুকু সামর্থ্য সে অনুযায়ী পণ্যটি নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জিনেউস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url